বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় নতুন নিয়োগ ২০২২ ,প্রকাশিত হয়েছে।বাংলাদেশের সর্বস্তরের শিক্ষাকে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির
মাধ্যমে সকল স্তরের জনগনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। সম্প্রতি বাংলাদেশ উন্মুক্ত
বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।আগ্রহী ও যোগ্য ব্যক্তিদের আবেদন করার জন্য আহব্বান করা হচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানের নামঃ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
- চাকরির ক্যাটাগরিঃ সরকারি চাকরি
- পদের সংখ্যা : ৩০
- বয়স :সর্বোচ্চ ৩২ বছর
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় নতুন নিয়োগ ২০২২
সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য দেখতে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন -বিস্তারিত তথ্য দেখুন নিচের ছবিতে।
আবেদনের শেষ তারিখ :১২ মে ২০২২
অনলা্ইন আবেদন :www.bou.edu.bd
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় নতুন নিয়োগ ২০২২
উপরে বর্ণিত পদসমূহে নিয়োগের জন্য নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগাতা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণা প্রকাশনার শর্তাবলী এবং
আবেদন করার নিয়মাবলীসহ আবেদনপত্রের ফরম সরাসরি অথবা www.bou.edu.bd ওয়েবসাইট থেকে অথবা ১০/- (দশ) টাকা মূল্যের ডাক টিকেটসহ নিজ ঠিকানা সম্থলিত ৪.৫” ১. ১০” খাম প্রেরপপূর্বক রেজিস্ট্রার-এর দপ্তর হতে সংখহ করাযাবে। আবেদনকারীকে জনতা ব্যাংকের যে কোন শাখা হতে জনতা ব্যাংক, বাউবি ক্যাম্পাস শাখা, গাজীপুর বরাবর
“বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় -এর অনুকূলে ইস্যুকৃত ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা মূল্যের ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার
(অফেরতযোগ্য) আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
প্রতিষ্ঠান পরিচিতি ;
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইন অনুযায়ী ১৯৯২ সালের ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়-এর জন্ম। এটি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অন ক্যাম্পাস (সিটি ক্যাম্পাস, ঢাকা) ও আউটার ক্যাম্পাস (স্টাডি সেন্টার সমূহ) দুই ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। বহুমুখি শিক্ষা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সৃজন, চর্চা ও বিকাশকে অধিকতর গণমুখী ও জীবন-ঘনিষ্ঠ করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে একটি সুশিক্ষিত ও আত্মনির্ভরশীল জাতি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা :
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি যুগোপযুগী আধুনিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উপস্থাপন করা। পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে একটি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উপস্থাপন করে এতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
বর্তমানে বিএসসি ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন নার্সিং, এমএসসি ইন ডিএমআর, এমএসসি ইন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, এলএলবি অনার্স, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ ও বিএসসি ইন এগ্রিকালচার কোর্সসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর চালু অনার্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোতে প্রতিযোগিতামূলক লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে অন্যান্য সরকারি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মত শিক্ষার্থীদেরকে ভর্তি করে নেওয়া হয়। অদূর ভবিষ্যতে এর পরিধি আরও বৃদ্ধি পাবে।